অনলাইন ডেস্ক :
আদিকাল থেকেই চলে আসছে কুফরি কালাম। কেউ কারও ক্ষতি সাধন করতেই এই কুফরি করে থাকে। যদিও ধর্মীয় দিক থেকে এটি খুবই জঘন্য ও গুনাহের কাজ। তারপরও অনেক মানুষ আছে হিংসা পরায়ণ হয়ে কারও ক্ষতির সাধন করতে কুফরির মত জঘন্য অন্যায় কাজ বেছে নেয়। তেমনি একটি কুফরির সন্ধান মিললো ব্রাহ্মণবাড়িয়া আশুগঞ্জ চরসোনারামপুরের মেঘনা নদীর চরে।
জানা যায়, কেউ একজন গোসল করতে গিয়ে মাটির দুটি হাংকি (প্লেট সদৃশ) পায়। হাংকি দুটোতে কুফরির নির্দশন পাওয়া যায়। হাংকি দুটিতে ত্রিকোনমিতির মতো তিনটা তালা ঝুলানো এবং স্টিলে গুনা দিয়ে এক ইঞ্চি লোহার সঙ্গে বাধা। মাঝখানের বৃত্ত বরাবর রয়েছে তাবিজ বাধা। ধারণা করা হচ্ছে কেউ কাউকে ভান মেরে কুফরির মাধ্যমে ক্ষতির সাধন করার জন্য এমনটা করে থাকতে পারে।
কুফরির বিষয়ে যারা সর্তক ও সচেতন তাদের মত কেউ কুফরি দ্বারা আক্রান্ত হলে সকাল ও সন্ধ্যায় সূরা ফালাক ও নাস পড়ে হাতের তালুতে ফুক দিয়ে পুরো শরীর ম্যাসাজ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায়। এছাড়া অনেকে মনে করেন কুফরি খুবই ভয়ানক একটি ব্ল্যাক ম্যাজিক, যার দ্বারা দূর থেকেও কেউ কারও ক্ষতি সাধন করতে পারে। তাই অনেক জ্ঞানীরা মনে করেন কুফরি থেকে বাঁচতে হলে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা জরুরি। তাতে কুফরি অনেকটা ফিকে হয়ে আসে।